এই বিষয়ে চলমান আপডেটগুলো দেখুন
বৃষ্টির পর জমে থাকা পানি ও গরম আবহাওয়ায় ডেঙ্গুর বিস্তার বাড়ছে, যা নিয়ন্ত্রণে শুধু সরকারি উদ্যোগ নয়, ব্যক্তিপর্যায়ের সচেতনতাও জরুরি বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, ডেঙ্গুর ধরন পরিবর্তিত হওয়ায় রোগ দ্রুত জটিল হয়ে উঠছে এবং নিবিড় চিকিৎসার প্রয়োজন বাড়ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানান, এখন পোর্টেবল আলট্রাসনোগ্রাম ও হেমাটোক্রিট মেশিন খুব দরকার। WHO স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে এসব সরঞ্জাম হস্তান্তর করেছে। ডেঙ্গু আক্রান্তদের সংখ্যা ১৩ হাজার ছাড়িয়ে গেছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৫৬ জনের। জনসচেতনতা এবং সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
Read full articleচলতি বছর ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেড়ে চলেছে এবং রোগীর মধ্যে জটিল উপসর্গও বৃদ্ধি পাচ্ছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪০৬ জন। এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৫২ জনের এবং ১৩,৫৯৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবু জাফর জানিয়েছেন, ডেঙ্গুর ধরন বদলে যাওয়ায় অনেক রোগীর অবস্থা দ্রুত জটিল হয়ে পড়ছে, ফলে নিবিড় পরিচর্যার প্রয়োজন বাড়ছে। পোর্টেবল আলট্রাসনোগ্রাম ও হেমাটোক্রিট মেশিনের প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরেন তিনি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বাংলাদেশকে সহায়তা হিসেবে ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় ৮টি পোর্টেবল আলট্রাসনোগ্রাম ও ২১টি হেমাটোক্রিট মেশিনসহ ১,৬০০টি চিকিৎসা সরঞ্জাম হস্তান্তর করেছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বৃষ্টির পানি জমে থাকা ও উচ্চ তাপমাত্রাকে মশার বিস্তারের জন্য দায়ী করে ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। উল্লেখযোগ্য পরিসংখ্যান: ২৪ ঘণ্টায় নতুন ভর্তি: ৪০৬ জন মোট আক্রান্ত (২০২৫): ১৩,৫৯৪ জন মোট মৃত্যু (২০২৫): ৫২ জন গত বছর (২০২৪): আক্রান্ত ১,০১,২১৪ জন, মৃত্যু ৫৭৫ জন ২০২৩ সালে মৃত্যু: ১,৭০৫ জন
Read full article