এই বিষয়ে চলমান আপডেটগুলো দেখুন
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন গভীর বঙ্গোপসাগরে ‘এফবি আল্লাহর দোয়া’ নামের একটি ট্রলারে ধরা পড়েছে ৬১ মণ ইলিশ, যার বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৩ লাখ ৪৮ হাজার ৭০৪ টাকা। সোমবার (১৪ জুলাই) বিকেলে মাছগুলো আলীপুর মৎস্য বন্দরে আনা হলে বিএফডিসি মার্কেটের ‘মেসার্স খান ফিশ’ আড়তে নিলামের মাধ্যমে তা বিক্রি হয়।মাছগুলো বিভিন্ন ওজন অনুযায়ী ৪৪ হাজার থেকে ৭৩ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। ট্রলারের মাঝি জানান, দীর্ঘদিন বৈরী আবহাওয়ার পর এবার বড় পরিমাণ মাছ ধরা পড়েছে।মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা জানান, তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় এবং গভীর সমুদ্রে মাছ বেশি থাকায় এমন সাফল্য মিলেছে। নিষেধাজ্ঞা শেষে অনুকূল আবহাওয়ায় জেলেরা ইলিশে ভরপুর জাল পাচ্ছেন।
Read full articleপটুয়াখালীর কুয়াকাটার কাছে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে একটি ট্রলার 'এফবি আল্লাহর দান' একদিনে ৬১ মণ ইলিশ ধরে এনেছে, যার নিলামে বিক্রি হয়েছে প্রায় ৩৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। সোমবার (১৪ জুলাই) ট্রলারটি আলীপুর মৎস্য বন্দরে পৌঁছায়।বিভিন্ন ওজনভিত্তিক ইলিশের দাম ছিল —৯০০–১০০০ গ্রাম: ৭৩,০০০ টাকা/মণ৬০০–৮০০ গ্রাম: ৫৮,০০০ টাকা/মণ৪০০–৫০০ গ্রাম: ৪৪,০০০ টাকা/মণট্রলারের মাঝি ও মাছ ব্যবসায়ীরা জানান, নিষেধাজ্ঞা ও বৈরী আবহাওয়ার কারণে আগে মাছ কম পাওয়া গেলেও এখন জালে উঠছে বড় আকারের ইলিশ।উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা জানান, তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় গভীর সাগরে এখন বেশি ও বড় ইলিশ ধরা পড়ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে মাছের পরিমাণ আরও বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
Read full articleপটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন গভীর বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার একটি ট্রলারে ধরা পড়েছে ৬১ মণ ইলিশ, যার বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৩ লাখ ৪৮ হাজার ৭০৪ টাকা। ‘এফ বি আল্লাহর দান’ ট্রলারে থাকা ২২ জন জেলে গভীর সাগরে জাল ফেলে এই বিপুল পরিমাণ ইলিশ শিকার করেন। ইলিশের ওজন ছিল ৪০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত, এবং সেগুলো বিএফডিসির মাধ্যমে মেসার্স খান ফিস আড়তে নিলামে বিক্রি হয়।এর আগে ৯ জুলাই একই এলাকায় ৬৫ মণ ইলিশ ধরা পড়ে, যার মূল্য ছিল ৩৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্তমানে গভীর সাগরে ইলিশের প্রাচুর্য দেখা যাচ্ছে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে মাছের সরবরাহ আরও বাড়বে।
Read full article