এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঘোষণা দিয়েছেন যে, গোপালগঞ্জের প্রতিটি ঘরে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে। তিনি বলেন, গোপালগঞ্জসহ সারা দেশের প্রতি এনসিপির রাজনৈতিক অঙ্গীকার সমান।
মূল বক্তব্যগুলো:
এনসিপি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছিল, কিন্তু আওয়ামী লীগের সশস্ত্র ক্যাডাররা পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়।
তিনি মুজিববাদকে সন্ত্রাসবাদ ও ফ্যাসিবাদ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে এবং সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্য করেছে।
প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনী ব্যর্থ হয়েছে সহিংসতা ঠেকাতে, এমনকি হামলার পরেও তারা সঠিক ব্যবস্থা নেয়নি।
গোপালগঞ্জের ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন, নাহিদ ইসলাম বিচারবহির্ভূত হত্যার বিরোধিতা করে ন্যায়বিচার দাবি করেন।
তিনি অভিযোগ করেন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের দোষীদের গ্রেপ্তার করা হলেও তারা জামিন পাচ্ছে বা পালিয়ে যাচ্ছে, কারণ প্রশাসনে এখনো ফ্যাসিবাদী ও দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা রয়েছে।
নাহিদ ইসলাম জানান, তারা আবারও গোপালগঞ্জে যাবেন এবং প্রতিটি গ্রামে–উপজেলায় কর্মসূচি চালাবেন। "মুজিববাদীদের গোপালগঞ্জে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না"—এ ঘোষণা দেন তিনি।
তিনি শহীদ বাবু মোল্লা ও শহীদ রথীন বিশ্বাসের স্মৃতি উল্লেখ করে বলেন, গোপালগঞ্জ মুজিববাদীদের হবে না, এটা বাংলাদেশপন্থীদের হবে।
শেষে তিনি সবাইকে ফরিদপুরের পদযাত্রায় যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান।
জুলাই পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলা ও সহিংসতার ঘটনায় তদন্ত করতে একটি কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গণিকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে। জনপ্রশাসন ও আইন মন্ত্রণালয় থেকে দুই অতিরিক্ত সচিবও থাকবেন কমিটিতে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। সরকার জানিয়েছে, ন্যায়বিচার ও শান্তি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সহিংসতায় জড়িতদের জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।
গোপালগঞ্জের সাম্প্রতিক সংঘর্ষ নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর অভিযোগ এনেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। তাদের দাবি, আওয়ামী লীগপন্থি একাধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সংঘবদ্ধভাবে পুরনো ও ভিন্ন ঘটনার ছবি ব্যবহার করে সংঘর্ষের ভুয়া বিবরণ ছড়িয়েছে। এসব পোস্টে গোপালগঞ্জের ১৬ জুলাইয়ের সহিংসতা নিয়ে মিথ্যা দাবি ও বিকৃত তথ্য উপস্থাপন করা হয়।বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য—২০২৪ ও ২০২২ সালের বিভিন্ন ঘটনার ছবি গোপালগঞ্জের সংঘর্ষের বলে প্রচার করা হয়েছে।একটি শিশুর এআই-সম্পাদিত ছবি সহিংসতায় জড়িত বলে দাবি করা হয়, যা গাজীপুরের পুরনো ভিডিও থেকে নেওয়া।ডিবি কর্মকর্তার পুরনো ছবি তুলে বলা হয় তিনি এনসিপি কর্মীদের দিকে গুলি ছুঁড়েছেন।প্রেস উইং বলছে, এসব ভুয়া প্রচারণার উদ্দেশ্য ছিল জনগণকে বিভ্রান্ত করা ও সত্য ঘটনা আড়াল করা। প্রকৃতপক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয় এনসিপির কর্মসূচি শেষে তাদের গাড়িবহরে আওয়ামী লীগপন্থিদের আক্রমণের মাধ্যমে, যা পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে অন্তত ৪ জন নিহত হয় এবং কারফিউ জারি করতে হয়।প্রেস উইং জোর দিয়ে বলেছে, মিথ্যা প্রচার চালিয়ে ঘটনাকে ভিন্ন খাতে নেওয়ার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
গোপালগঞ্জে এনসিপির পূর্বঘোষিত কর্মসূচিতে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, এ ধরনের বর্বর হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশ সদস্যদের আহত করা—সবই রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে সাজানো অপতৎপরতার অংশ।তিনি আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির জন্য আওয়ামী শাসকগোষ্ঠীকে দায়ী করে বলেন, দুষ্কৃতকারীদের কঠোর হাতে দমন ছাড়া বিকল্প নেই। তিনি দেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান এবং হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। পাশাপাশি আহত পুলিশ সদস্যদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষে ৪ জন নিহত হওয়ার পর জেলার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে বুধবার রাত ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২২ ঘণ্টার কারফিউ জারি করে প্রশাসন।কারফিউ চলাকালীন শহরে টহলে ছিল আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, মাইকিং করে জনগণকে ঘরে থাকার অনুরোধ জানানো হয়। যদিও কিছু খেটে খাওয়া মানুষ ও রিকশাচালক রাস্তায় বের হয়েছেন। এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে, তবে কোনো মামলা, গ্রেপ্তার বা অভিযানের বিষয়ে পুলিশ কিছু জানায়নি।
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ৪ জনের মৃতদেহ সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জীবিতেশ বিশ্বাস। মৃতদের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আহত অনেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন, তবে আহতদের সঠিক সংখ্যা এখনও জানা যায়নি।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে ভয়াবহ সহিংসতায় এখন পর্যন্ত ৩ জন নিহত এবং ৯ জন গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। নিহতরা হলেন দীপ্ত সাহা (২৫), রমজান কাজী (১৮) ও সোহেল মোল্লা (৪১)। তাদের সবাই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন বলে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে।📌 ঘটনার মূল বিবরণ:বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে সমাবেশ চলাকালে ও শেষে এনসিপি নেতা-কর্মীদের ওপর আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায় বলে অভিযোগ।চেয়ার ভাঙচুর, ব্যানার ছিঁড়ে ফেলা এবং মঞ্চে আক্রমণ করা হয়।পুলিশের গাড়িতে আগুন দেওয়া হয় এবং ইউএনও’র গাড়িতে হামলা হয়।পুলিশ ও সেনাবাহিনী সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে, তবে অনেকেই তাদের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।📌 পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে:জেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে।📌 পরিবারের বক্তব্য:নিহতদের পরিবার বলছে, তারা নিরপরাধ ছিলেন এবং হঠাৎ গুলির শিকার হয়েছেন।📌 ভিডিও প্রমাণ:সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে ছাত্রলীগের নেতা পিয়ালকে আগুন দেওয়া মুহূর্তে লাঠি হাতে দেখা গেছে।📢 এনসিপির অভিযোগ:সমাবেশের পূর্বানুমতি থাকা সত্ত্বেও পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হয়েছে, এবং প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নেয়নি।
আজ বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে গোপালগঞ্জ শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-র সমাবেশ শেষে ফেরার পথে তাদের গাড়িবহরে হামলা হয়। এ ঘটনায় এনসিপি নেতারা ছত্রভঙ্গ হয়ে গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসে আশ্রয় নেন। হামলার সময় হামলাকারী ও পুলিশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়েছে।এর আগে বেলা দেড়টার দিকে গোপালগঞ্জ পৌর পার্ক এলাকায় এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে প্রথম দফা হামলা হয়। সমাবেশে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও উত্তরাঞ্চলের নেতা সারজিস আলম বক্তব্যে গোপালগঞ্জের সাধারণ জনগণকে প্রতিবাদে জাগরণের আহ্বান জানান। নেতারা অভিযোগ করেন, পুলিশ হামলাকারীদের সহায়তা করছে এবং তারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়েই গোপালগঞ্জে এসেছিলেন।এনসিপির দাবি, তারা “জুলাই পদযাত্রা” কর্মসূচির অংশ হিসেবে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন ও শান্তির বার্তা নিয়ে গোপালগঞ্জে এসেছিলেন, তবে হামলার মাধ্যমে সেই প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ও ফেরার পথে একাধিক হামলার ঘটনা ঘটেছে।সমাবেশে হামলা: দুপুর ১:৩৫-এ গোপালগঞ্জ শহরের পৌরপার্কে এনসিপির সমাবেশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। সাউন্ড সিস্টেম ও চেয়ার ভাঙচুরের পাশাপাশি নেতাকর্মীদের ওপর চড়াও হয় তারা।ফেরার পথে হামলা: বিকেল ৩টার দিকে গোপালগঞ্জ থেকে মাদারীপুর ফেরার পথে এনসিপির গাড়িবহরে ফের হামলা হয়।সকালের সহিংসতা: সকালে সদর উপজেলায় পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এরপর ইউএনও’র গাড়িতেও হামলা হয়।গ্রেফতার: দুপুরে কংশুর এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সাতজনকে সেনাবাহিনী গ্রেফতার করে।বর্তমান অবস্থা: পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। এখনো কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।এই ঘটনায় রাজনৈতিক উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার উলপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ঠেকাতে পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন ও ভাঙচুর চালিয়েছে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ঘটনার নেতৃত্বে ছিল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান পিয়ালের সমর্থকেরা। ঘটনার সময় এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা পৌর পার্কে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে, তবে এখনো কাউকে আটক করা যায়নি বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুহুল আমিন।
গোপালগঞ্জে আজ (বুধবার) জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটেছে। পৌর পার্কে বেলা পৌনে তিনটার দিকে ২০০-৩০০ ব্যক্তি লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায়। এনসিপি দাবি করেছে, হামলাকারীরা আওয়ামী লীগের সমর্থক। তারা মঞ্চের চেয়ার ভাঙচুর করে, ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে। পুলিশ ও সেনাবাহিনী সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে পুলিশ সুপার উপস্থিত হলে এনসিপির কর্মী ও পুলিশ এক হয়ে হামলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ঘটনার পর জেলা প্রশাসক মো. কামরুজ্জামান গোপালগঞ্জে ১৪৪ ধারা জারি করেন। এনসিপির নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী অভিযোগ করেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাযথ ভূমিকা পালন করেনি।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ শেষে বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে নেতাকর্মীদের গাড়িবহরে হামলা চালিয়েছে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। হামলাটি ঘটে শহরের লঞ্চ ঘাট এলাকার গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে।ঘটনার পর শহরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি সামাল দিতে চেষ্টা করলেও ইটপাটকেল, রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যেও পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি।শহরের বিভিন্ন এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়, সমাবেশের মঞ্চ ও চেয়ারগুলো রাস্তায় এনে আগুন ধরানো হয়। দোকানপাট ও যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন গোপালগঞ্জে ১৪৪ ধারা জারি করে।
গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ফেরার পথে এনসিপি নেতাদের গাড়িবহর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছত্রলীগের হামলার মুখে পড়ে। কেন্দ্রীয় নেতা নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী জানান, তারা বর্তমানে অবরুদ্ধ এবং পুলিশ-আর্মি নিষ্ক্রিয়।গাড়িবহরে ইটপাটকেল নিক্ষেপের পর পুলিশ ফাঁকা গুলি ও টিয়ারগ্যাস ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে।র্যাব ও পুলিশের সহায়তায় নেতাদের শহর ছাড়ানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়, এবং তারা ফের শহরে ফিরে আসেন। পরে সেনাবাহিনীর টহল টিমও হামলার শিকার হয়।পরিস্থিতির উত্তেজনা বাড়লে নেতাদের গাড়িবহর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং সেখানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।ঘটনার পর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।